The smart Trick of সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা That Nobody is Discussing

তবে যাদের সমস্যা নেই তারা রাতে খেতে পারেন। কারণ, এই ফল শরীরে প্রচুর শক্তি জোগায়। সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এটি ভালো কাজ করে। এছাড়া রাতে ঘুমানোর আগে কলা খেলে শরীর ভালো ঘুমের জন্য প্রস্তুত হয়। তাই আপনি চাইলে রাতে কলা খেতে পারেন। এটা কোন সমস্যা না।

রাতে ফল, বিশেষ করে কলা খাওয়া নিয়ে সবারই ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। অনেকেই রাতে কলা খেতে নিষেধ করেন। এই ক্ষেত্রে, এটি সবার জন্য এক নয়।

অ্যাসিডিটির উদ্বেগ: কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে কলা একা খেলে পেটের অ্যাসিডিটি বাড়তে পারে।

০৬। ওজন নিয়ন্ত্রণ: ফাইবার উপাদান পূর্ণতা অনুভব করে, সম্ভাব্য ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করে।

কলার অজানা ১০টি উপকারিতা ও গুণাগুণ জেনে নিই

তাৎক্ষণিক শক্তি: কলার প্রাকৃতিক শর্করা তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি করে। কলায় থাকা প্রাকৃতিক শর্করা (ফ্রুক্টোজ, সুক্রোজ এবং গ্লুকোজ) দ্রুত শক্তিতে রূপান্তরিত হয়, যা সকালের আলসেমি ভাব দূর করতে সহায়তা করে। তাই দিন শুরু করার আগের একটি কলা খেলে আপনার তাৎক্ষণিক শক্তি বৃদ্ধি করে আপনাকে চনমনে করে তোলে।

কলায় থাকে ট্রিপটোফ্যান নামক একটি উপাদান মস্তিষ্কে সেরোটোনিন হরমোনের উৎপাদন বাড়ায়। সেরোটোনিন হরমোন মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং বিষণ্ণতা দূর করে। এছাড়াও, প্রতিটি কলায় গড়ে ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে, যা মন ভালো রাখতে এবং ভালো ঘুম পাওয়ার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

ক্যালরির চাহিদা মেটাতে সবচেয়ে সহজলভ্য ফল হল কলা। এ ফলের ক্যালরির পরিমাণ ১০০। এতে খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। অনেকেই সকালের নাস্তায় কলা খান। কেউ কেউ দিনের অন্য সময়ে কলা খান। তবে বিশেষজ্ঞরা সকালে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন।

কলার অপকারিতা click here কলার যেমন রয়েছে অনেক উপকারিতা, তেমনি রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতা। কলার অপকারিতাগুলোর মধ্যে কিছু হলো –

কলা আপনাকে স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করবে এবং ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা বেশি মানসিক চাপে থাকেন তাদের নিয়মিত পাকা কলা খাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কারণ এতে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপটোফ্যান, যা সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়। এবং সঠিক পরিমাণে সেরোটোনিন আপনার মেজাজ ঠিক রাখতে সাহায্য করবে যার ফলে মানসিক চাপ কমবে। আর মানসিক চাপ কম থাকলে ঘুম ভালো হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাহলে কেন নিয়মিত কলা খান না। দামে সস্তা এবং যেকোন সময় পাওয়া যায়।

এই ফলটি হাতের কাছে সবচেয়ে সহজ সমাধান কারণ এটি খুব সহজলভ্য এবং সস্তা, যা আপনাকে আপনার পুষ্টির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করবে পাশাপাশি ক্ষুধাও মেটাতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি সহজলভ্য সবজি হিসেবে খাদ্য তালিকার শীর্ষে রাখা যেতে পারে কাঁচা কলা। এতে আপনার পুষ্টির চাহিদা সহজেই পূরণ হবে।

সবুজ কলায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্রতিরোধী স্টার্চ এবং সবচেয়ে কম পরিমাণে চিনি থাকে। এছাড়াও এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস।

কলায় রয়েছে প্রায় ৭০.১% জল যা ত্বককে সুস্থ, সুন্দর, সতেজ এবং কোমল রাখতে সাহায্য করে। অনেকেরই অল্প বয়সে ত্বকের বুড়ো ছাপ পড়ে, ঠিকমতো যত্ন না নিলে নানা সমস্যা দেখা দেয়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য ও ঔজ্জ্বল্য নষ্ট হয় এবং বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় যা শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। ভালো না দেখলে অনেক সমস্যা হবে। তাই আপনাকে অবশ্যই সঠিক উপায়ে আপনার ত্বকের যত্ন নিতে হবে এবং এমন সব খাবার খেতে হবে যা আপনার ত্বককে সুন্দর রাখে। আপেল, পেয়ারার পাশাপাশি ১/২ কলা খেতে পারেন, ভালো উপকার পাবেন। পাকা কলা নিয়মিত খেলে আপনার ত্বক সুস্থ ও সতেজ থাকবে।

আমাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা তখনি তৈরি হয়, যখন আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। কলাতে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, তাই এটি সহজেই রক্তে মিশে গিয়ে শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *